১৬ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৩রা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ রাত ৯:০৫ মঙ্গলবার
  1. আন্তর্জাতিক
  2. কমলনগর
  3. কিশোরগঞ্জ
  4. কিশোরগঞ্জ জেলা
  5. খেলাধুলা
  6. চট্টগ্রাম
  7. জাতীয়
  8. তথ্য-প্রযুক্তি
  9. নারী ও শিশু
  10. নোয়াখালি
  11. ফেনী
  12. বিনোদন
  13. ভোলা জেলা
  14. ময়মনসিংহ
  15. রাজনীতি

পাকুন্দিয়ায় ওয়ার্ড স্বাস্থ্য সহকারীর যৌন উত্তেজনা মুহূর্তের নগ্ন ছবি ভাইরাল

প্রতিবেদক
মোহাম্মদ রাসেল পাটওয়ারী
মে ১২, ২০২৩ ১০:৩৫ অপরাহ্ণ

মো. মনজুরুল হক মঞ্জু, পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি: কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার বাহাদিয়া গ্রামের মো. জসিম উদ্দিন নামে এক ওয়ার্ড স্বাস্থ্য সহকারীর উত্তেজনা মুহূর্তের নগ্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় এলাকার হাট-বাজারসহ কয়েক গ্রামজুড়ে চাঞ্চল্য বিরাজ করছে।

মো. জসিম উদ্দিন উপজেলার বাহাদিয়া গ্রামের ওয়ার্ড স্বাস্থ্য সহকারি। এবং বাহাদিয়া কামারকোনা গ্রামের মৃত আবদুর রাশিদের ছেলে।

সম্প্রতি তার যৌন উত্তেজনা মুহূর্তের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হলে লোকমুখে সমালোচনার ঝড় ওঠে। যা চায়ের দোকান থেকে শুরু করে হাটে ঘাটে এর গুঞ্জন বইছে।

গত ৮ মে সকালে একটি ফেসবুক আইডি থেকে জসিম উদ্দিনের যৌন উত্তেজনা মুহূর্তের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড হলে তা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।

বাহাদিয়া বাজারে ঔষধ ব্যবসায়ী স্বাস্থ্য সহকারি মো. জসিম উদ্দিনের একটি ওষুধের ফার্মেসি রয়েছে। অফিস টাইমের পর বাকি সময় তিনি তার সেই ফার্মেসিতে বসেন। ভাইরাল হওয়া আপত্তিকর ছবিটি দেখে ভিডিও কলের মাধ্যমে কাউকে উত্তেজনা মুহূর্তে লিঙ্গ প্রদর্শন করছিলেন বলে ধারণা করছেন সমালোচনাকারীগণ।

এ ঘটনার পর থেকে চিকিৎসা সেবার ছলে ডা. জসিম উদ্দিন সুযোগ বুঝে নারীদের স্পর্শকাতর স্থানে স্পর্শ করার মত ঘটনাও মুখে মুখে উঠে আসছে।

ঘটনার বিষয়ে অনুসন্ধান করতে বাহাদিয়া বাজারে গেলে এক নারীর সাথে দেখা হয়। তিনি সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমি গত ৬ বছর আগে জসিমের ফার্মেসিতে প্রেশার মাপাতে গিয়েছিলাম। সেদিন বুঝতে পারলাম তার নজর খারাপ। এরপর আর কোনদিন যাইনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক নারী বলেন, স্বাস্থ্য সহকারির এই আচরণের শিকার এলাকার অনেক নারীই। যদিও মানসম্মানের ভয়ে কেউ তা প্রকাশ করেনা।

একাদিক নারীর সাথে কথা বলে আরও জানা যায়, এই স্বাস্থ্য সহকারি জসিম উদ্দিন টিকা প্রদানের সময় শিক্ষার্থীদের স্পর্শকাতর স্থানেও নানান ভাবে স্পর্শ করেন।

পঞ্চাশোর্ধ বয়সের একজন সরকারী কর্মচারীর এমন কর্মকান্ডে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের মনে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।

ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য সহকারি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, প্রস্রাব করতে গিয়ে চাপ লেগে ছবিটি উঠে যায়, পরে ডিলিট করতে গিয়ে সেন্ড হয়ে ছড়িয়ে গেছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য প:প: কর্মকর্তা ডা. নূরে এ আলম খানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন নগ্ন ছবিটি ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার দিনেই পেয়েছি, ঘটনাটি তদন্ত করার জন্য তদন্ত কমিটি করে দিয়েছি।

Please follow and like us:
error0
Tweet 20
fb-share-icon20

সর্বশেষ - কমলনগর